১ থেকে ১২ মাস বয়সী নবজাতক শিশুর খাবার তালিকা || 1 to 12 Months Old Baby Food List

একজন নারীর জীবনে সব থেকে সুন্দর আনন্দময় এবং সার্থকতায় হচ্ছে একটি বাচ্চার মা হওয়া। সেই বাচ্চার যত্নে এতটুকু অবহেলা মা সহ্য করতে পারে না। ১ থেকে ১২ মাস বয়সী বাচ্চা শিশুর দেখাশোনা করা হয় অতি ভালোবাসা, যত্ন ও স্নেহের সাথে। এই সময়ে বাচ্চার খাবারের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। অনেকেই জানি না বাচ্চাকে সুস্থ - সবল রাখার জন্য কী কী খাবার খাওয়াতে হবে এবং কোন খাবারগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে। আজ আমরা জানবো ১ থেকে ১২ মাস বয়সী বাচ্চাদের খাবার তালিকা সম্পর্কে।

একজন নারীর জীবনে সব থেকে সুন্দর আনন্দময় এবং সার্থকতায় হচ্ছে একটি বাচ্চার মা হওয়া। সেই বাচ্চার যত্নে এতটুকু অবহেলা মা সহ্য করতে পারে না। ১ থেকে ১২ মাস বয়সী বাচ্চা শিশুর দেখাশোনা করা হয় অতি ভালোবাসা, যত্ন ও স্নেহের সাথে। এই সময়ে বাচ্চার খাবারের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। অনেকেই জানি না বাচ্চাকে সুস্থ - সবল রাখার জন্য কী কী খাবার খাওয়াতে হবে এবং কোন খাবারগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে। আজ আমরা জানবো ১ থেকে ১২ মাস বয়সী বাচ্চাদের খাবার তালিকা সম্পর্কে।

বয়স অনুযায়ী শিশুর খাবারের গুরুত্ব

বয়স অনুযায়ী শিশুদের খাবারের অনেক গুরুত্ব রয়েছে। বয়সের সাথে সাথে শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বৃদ্ধি ঘটে। এই সময় বাচ্চাকে সঠিক পরিমাণে পুষ্টি মান সমৃদ্ধ খাবার খেতে না দিলে স্বাভাবিক ভাবেই বাচ্চার শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি হ্রাস পাবে। নবজাত শিশুর জন্য মায়ের বুকের দুধের কোনো বিকল্প পথে নেই, যদিও এখন সাইন্স ল্যাবে নবজাত শিশুর জন্য দুধ তৈরি হয় তবে সেটা কোনো ভাবেই মায়ের দুধের জায়গা নিতে পারে না। নবজাতকের জন্য মায়ের দুধের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। যখন বাচ্চার বয়স ৬ মাস পুর্ণ হয় তারপর থেকে বাচ্চাকে অন্যান্য খাবার খাওয়ানো হয়। এখানে খেয়াল রাখতে হবে বয়স অনুযায়ী শিশুর পরিপাক প্রক্রিয়াটা সম্পুর্ণ হয় তাই সেই ধরনের খাবার খাওয়াতে হবে।

নবজাতক থেকে ৬ মাসের শিশুর খাবারের তালিকা

নবজাত শিশুর ৬ মাসের আগে বিশেষ কোনো খাদ্য তালিকা নেই। মায়ের দুধই একজন নবজাতক শিশুর জন্য যথেষ্ট। তবে নবজাত শিশুর জন্য কিছু নিয়মাবলী জানতে হবে। মায়ের দুধের প্রয়োজনীয়তা জানতে হবে।

মায়ের দুধ থেকে সব ধরনের খাদ্য উপাদান পাওয়া যায় । শিশু জন্মের ১ ঘন্টা পরেই শিশুকে মায়ের বুকের দুধ দিতে হয়। কারণ মায়ের বুক থেকে প্রথমে যে হলুদ রঙের শাল দুধ নিঃসরিত হয়, তা নবজাতকের রোগ প্রতিরোধে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

নবজাতকের ছয় বছর বয়স পর্যন্ত শুধু মাএ মায়ের দুধই যথেষ্ট। ৬মাস বয়সের পর থেকে বাচ্চার স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য মায়ের দুধের পাশাপাশি অন্যান্য খাবার দিতে হয়। আর বাচ্চাকে অন্তত ২ বছর বয়স পর্যন্ত মায়ের দুধ ছাড়া আর অন্য কোনো দুধ না দেওয়া ভালো।

মায়ের দুধে সকল ধরনের উপাদান থাকে। মায়ের দুধ সহাজপাচ্য, বিশুদ্ধ এবং মায়ের দুধ রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে । যে সকল মায়েরা শিশুকে বুকের দুধ পান করান, তাঁদেরও বিভিন্ন ধরন রোগের ঝুঁকি কমে যায়। যেমন: উচ্চ রক্ত চাপ, ডায়াবেটিস, স্তন ও জরায়ুর ক্যানসার ইত্যাদি রোগের ঝুঁকি কম থাকে। তবে আমরা বাজারে যে সকল বেবি মিল্ক পেয়ে থাকি সেগুলো থেকে আমরা বাচ্চার পুষ্টিগত চাহিদা পুরণ করতে পারবো না যেটা মায়ের দুধ থেকে পাওয়া যাবে।

নবজাতক শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর যে বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে

আমাদের মধ্যে অনেক মা ই জানে না যে নবজাতক শিশুকে কিভাবে সঠিক ভাবে দুধ পান করাতে হয়। তাই নিম্নেউল্লেখিত বিষয় সমূহ আলোচনা করছিঃ  পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ তৈরির জন্য মাকে অবশ্যই সঠিক পরিমাণে সুষম খাবার খেতে হবে। ফলমুল, শাক- সবজি পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে হবে। তাজা সতেজ এবং রাসায়নিক দ্রব্যাদি মিশ্রিত ফলমুল এবং শাক-সবজি থেকে বিরত থাকতে হবে। এ সময়ে প্রচুর পরিমানে সবজি খেলে বুকে দুধের পরিমান বৃদ্ধি পাবে। এছাড়াও দুধের পরিমান বৃদ্ধিতে বেশি করে লাউ খেতে হবে।  দুধ খাওয়ানোর আগে মাকে অবশ্যই ২/৩ গ্লাস পানি পান করতে হবে। দুধ খাওয়ানোর সময় তাড়াহুড়ো না করে বাচ্চাকে ধৈর্য সহকারে সময় নিয়ে দুধ খাওয়াতে হবে। দুধ খাওয়ানোর সময় শিশুর নাকে যাতে চাপ না পরে সে দিকেও বিশেষ নজর দিতে হবে। যে স্তনটা খাওয়াবেন ঐ টাই আগে ভালো ভাবে খাওয়াতে হবে। যারা কর্মজীবী মা, তাদের বলব তারা চাইলে দুধ সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। এবং পরবর্তীতে তা বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন তবে ফ্রিজে রাখা ঠান্ডা দুধ খাওয়ানো যাবে না। একটি পাএে পানি গরম করে তাতে দুধের পাএ বসিয়ে দুধ গরম করে নিতে পারেন।

আমাদের মধ্যে অনেক মা ই জানে না যে নবজাতক শিশুকে কিভাবে সঠিক ভাবে দুধ পান করাতে হয়। তাই নিম্নে উল্লেখিত বিষয় সমূহ আলোচনা করছিঃ

  • পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ তৈরির জন্য মাকে অবশ্যই সঠিক পরিমাণে সুষম খাবার খেতে হবে। ফলমুল, শাক- সবজি পর্যাপ্ত পরিমাণে খেতে হবে। তাজা সতেজ এবং রাসায়নিক দ্রব্যাদি মিশ্রিত ফলমুল এবং শাক-সবজি থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • এ সময়ে প্রচুর পরিমানে সবজি খেলে বুকে দুধের পরিমান বৃদ্ধি পাবে।
  • এছাড়াও দুধের পরিমান বৃদ্ধিতে বেশি করে লাউ খেতে হবে। 
  • দুধ খাওয়ানোর আগে মাকে অবশ্যই ২/৩ গ্লাস পানি পান করতে হবে।
  • দুধ খাওয়ানোর সময় তাড়াহুড়ো না করে বাচ্চাকে ধৈর্য সহকারে সময় নিয়ে দুধ খাওয়াতে হবে।
  • দুধ খাওয়ানোর সময় শিশুর নাকে যাতে চাপ না পরে সে দিকেও বিশেষ নজর দিতে হবে।
  • যে স্তনটা খাওয়াবেন ঐ টাই আগে ভালো ভাবে খাওয়াতে হবে।
  • যারা কর্মজীবী মা, তাদের বলব তারা চাইলে দুধ সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন। এবং পরবর্তীতে তা বাচ্চাকে খাওয়াতে পারেন তবে ফ্রিজে রাখা ঠান্ডা দুধ খাওয়ানো যাবে না। একটি পাএে পানি গরম করে তাতে দুধের পাএ বসিয়ে দুধ গরম করে নিতে পারেন।

৬ মাস থেকে ১ বছরের বাচ্চাকে কী মাছ-মাংস খাওয়ানো যায়?

এই সময়ে বাচ্চার বাবা-মা এমন প্রশ্ন করে থাকে, যে এখন মাছ-মাংস খাওয়ানো যাবে কিনা? এই সময় মাছ-মাংস না খাওয়ানো সব থেকে ভালো হবে। মাছ-মাংস খাওয়ার মতো উপযুক্ত সময় বা বয়স কোনোটাই হয়নি। এখন বাচ্চারা এই খাবার খেতে গেলে তাদের গলাই বাঁধার সম্ভাবনা থাকে, হজমে সমস্যা হতে পারে। শুধু তাই নই তাদের বয়স অনুযায়ী এই খাবার তাদের জন্য না।

আরও পড়ুনঃ কি খেলে সহজেই নরমাল ডেলিভারি হবে

নবজাতক শিশুদের ৬ মাস থেকে ১২ মাসের খাবার তালিকা

৬ মাস পর থেকেই শিশুকে মায়ের দুধের পাশাপাশি অন্যান্য খাবার দিতে হবে। এই সময়ে বাচ্চাদের বিশেষ পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজন হয়। তাই বাচ্চাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে। ৬ থেকে ৯ মাসের মধ্যে শিশুর জিহ্বাতে ‘টেস্ট বাড’ তৈরি হয়। টেস্ট বাড হচ্ছে জিহ্বার বিশেষ এক ধরনের মাংসপেশি, যার মাধ্যমে শিশু দুধ ছাড়া অন্যান্য খাবারের স্বাদ বুঝতে পারে।  ৬ মাস পূর্ণ হওয়ার পর যখন শিশুকে অন্য কোনো খাবার খাওয়ানো হবে তখন প্রথম খাবার অবশ্যই শর্করা জাতীয় হতে হবে। নিম্নে কিছু খাদ্য তালিকা উল্লেখ করা হলোঃ

৬ মাস পর থেকেই শিশুকে মায়ের দুধের পাশাপাশি অন্যান্য খাবার দিতে হবে। এই সময়ে বাচ্চাদের বিশেষ পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজন হয়। তাই বাচ্চাদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য পুষ্টিকর খাবার দিতে হবে। ৬ থেকে ৯ মাসের মধ্যে শিশুর জিহ্বাতে ‘টেস্ট বাড’ তৈরি হয়। টেস্ট বাড হচ্ছে জিহ্বার বিশেষ এক ধরনের মাংসপেশি, যার মাধ্যমে শিশু দুধ ছাড়া অন্যান্য খাবারের স্বাদ বুঝতে পারে।

৬ মাস পূর্ণ হওয়ার পর যখন শিশুকে অন্য কোনো খাবার খাওয়ানো হবে তখন প্রথম খাবার অবশ্যই শর্করা জাতীয় হতে হবে। নিম্নে কিছু খাদ্য তালিকা উল্লেখ করা হলোঃ

সবজি খিচুড়িঃ

সবজির খিচুড়ি বাচ্চাদের জন্য অতি পরিচিত এবং সাধারণ খাবার। সবজির খিচুড়িতে সবজি হিসেবে আপনি দিতে পারেন গাজর, মটর ফল, আলু ইত্যাদি। অবশ্যই বাচ্চার খিচুড়িতে ঝাল দেওয়া যাবে না সামান্য পরিমানে তেল ব্যবহার করতে হবে। চাল অবশ্যই নরম হতে হবে।

মাছ, মাংস ও ডিমঃ

শিশুর শারীরিক বৃদ্ধির জন্য খাবার তালিকায় মাছ, মাংস ও ডিম রাখতে পারেন। শরীরে আমিষের চাহিদা পূরণে এগুলো সহায়তা করবে।

ছয় মাস বয়সী শিশুর খাবারের তালিকায় ফলঃ

আপনার বাচ্চার বয়স যখন ৬মাস তখন থেকেই আপনার বাচ্চার খাদ্য তালিকায় ফল রাখতে পারেন। ফল খাওয়ানো কলা দিয়ে শুরু করতে পারেন। সরাসরি কলা না দিয়ে কলা পিশে অল্প অল্প করে খাওয়াতে হবে।

পাকা পেঁপেঃ

পেপে খাওয়াতে পারেন। পাকা পেপে রস করে খাওয়াতে পারলে ভালো হয়।

শিশুর জন্য চালের সুজিঃ

অধিকাংশ মায়েরা শিশুকে চালের সুজি খাওয়াতে দেখা যায়। চালের সুজি বাচ্চা জন্য অনেক উপকারী। এটা ভাতের মতোই কাজ করে। সুজি খাওয়াতেও তেমন কোনো অসুবিধা হয় না।

ভেজিটেবলঃ

আপনার শিশুর বয়স যখন ৬ মাস তখন শুধু আপনার বুকের দুধ দিয়ে শিশুর পুষ্টি চাহিদা মেটাতে পারবেন না। আপনার শিশুর পুষ্টি চাহিদা মেটাতে তখন আপনাকে দুধের পাশাপাশি আরো অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার শাক সবজি খাওয়াতে হবে। আপনার শিশুকে অল্প অল্প করে সময় নিয়ে সবজি খাওয়াতে অভ্যস্ত করুন। পাশাপাশি শর্করা জাতীয় খাবার খাওয়ান।

ডালের স্যুপ:

ডালের স্যুপ শিশুকে খাওয়াতে পারেন। ডাল সিদ্ধ করে নেওয়ার পর যেহেতু ডাল নরম হয়ে যায় তাই এটা আপনি আপনার শিশুকে খাওয়াতে পারেন। ডাল সিদ্ধ করার সময় পানির পরিমানের উপরে খেয়াল রাখবেন, ডালটা যেন ঘন হয় অনেকটা সুজির মতো তবে এটাও খেয়াল রাখবেন ডাল যেন দানা দানা না থাকে।

১ বছর পর্যন্ত বাচ্চাদের কী কী খেতে দেওয়া যাবে না?

আমরা তো জানলাম কোন খাবারগুলো বাচ্চাদের খাওয়াতে হবে। এখন আমরা জানবো কোন কোন খাবার বাচ্চাদের খাওয়ানো যাবে না এবং কেনো খাওয়াবো না।

মধু

বাচ্চাকে অন্তত ১ বছরের মধ্যে মধু খেতে দেওয়া যাবে না। মধুতে একধরনের ব্যাক্টেরিয়া থাকে যার ফলে বাচ্চার বুটলিজম হওয়ার আশঙ্কা দেখা যায়।

লবন

ছোট বাচ্চাদের কিডনি লবন এবং সোডিয়াম সহ্য করতে পারে না। খাবার খাওয়ানোর সময় এই বিষয় মাথায় রাখতে হবে।

চিনি

অতিরিক্ত চিনি বাচ্চার দাত ক্ষয়ের কারন হতে পারে। তাই আলাদা ভাবে চিনি না দিয়ে মিষ্টি ফল খাওয়ানো যাবে।

টক ফল

বাচ্চাদের টক জাতীয় ফল খাওয়ানো থেকে দুরে রাখুন। কারণ টক জাতীয় ফলে এসিড থাকে যা বাচ্চা হজম করতে পারে না।

গরুর দুধ

বাচ্চা ২ বছর পর্যন্ত মায়ের দুধ খাবে। ৬ মাস পর্যন্ত তো মায়ের দুধ ছাড়া আর কোনো দুধ খাওয়ানোর কথা ভাবাই যাবেনা। মায়ের দুধ থেকে যেহেতু গরুর দুধ ভিন্ন তাই প্রথম ৬ মাসে যদি বাচ্চা গরুর দুধ খাই তাহলে হজমে সমস্যা হতে পারে।

পিনাট বাটার

যে বাদাম থেকে পিনার বাটার তৈরি হয়, সেই বাদাম থেকে অনেক বাচ্চার অ্যালার্জির সমস্যা দেখা দিতে পারে।

চকলেটস

চকলেট তৈরিতে কোকো ব্যবহার করা হয়ে থাকে যা বাচ্চার হজম শক্তি নষ্ট করে। তাই চকলেট থেকে বাচ্চাকে দূরে রাখুন। 

আরও পড়ুনঃ গরুর মাংস খাওয়ার উপকারিতা, অপকারিতা এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকি

শেষকথা

বাচ্চা তাদের নিজের মতো করে খাবার খেতে পারবে না, তাদের সেই ক্ষমতা নেই। তাই মা-বাবা,  পরিবারের সকলকে বাচ্চার প্রয়োজনীয় পুষ্টি চাহিদা মেটাতে সচেতন হতে হবে। বয়স অনুযায়ী খাদ্য তালিকা ঠিক করে নিতে হবে। বাচ্চার মাকে অবশ্যই সুষম খাবার খেতে হবে। সতেজ ফলমুল, শাক সবজি খেতে হবে। বাচ্চাকে প্রয়োজনীয় দুধ সরবরাহ করতে বাচ্চার মাকে পরিমিত পরিমাণে খাবার খেতে হবে।

বাচ্চার খাদ্যের পরিমান, কোন বয়সে কতটুকু পরিমানে খাবার খাওয়াতে হবে তার জন্য শিশু চিকিৎসকের কাছ থেকে পরামর্শ নিতে হবে।

Previous Post Next Post