ব্লাড ক্যান্সার কেন হয় ? - ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয় ?

ব্লাড ক্যান্সার কেন হয়? এর কারণ অবশ্যই আমাদেরকে জানতে হবে। ব্লাড ক্যান্সার কেন হয়? তা যদি আমরা জানতে না পারি তাহলে এখান থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে পারব না। যেহেতু ব্লাড ক্যান্সার একটি মরণব্যাধি তাই আপনাদের সুবিধার্থে ব্লাড ক্যান্সার কেন হয়? সে সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।

ব্লাড ক্যান্সার কেন হয় - ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়

তাহলে চলুন দেরি না করে ঝটপট ব্লাড ক্যান্সার কেন হয়? তা জেনে নেওয়া যাক। উক্ত বিষয়টি জানতে হলে আপনাকে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

ব্লাড ক্যান্সার কেন হয়

আমরা অনেকেই ব্লাড ক্যান্সারে ভুগে থাকি। সাধারণত লিউকেমিয়াকে আমরা ব্লাড ক্যান্সার বলে থাকি। এটি হলো রক্ত কোষের ক্যান্সার। বিশেষ করে শ্বেত রক্ত কণিকার ক্যান্সার। ব্লাড ক্যান্সার কেন হয়? এ সম্পর্কে অবশ্যই আমাদেরকে জানতে হবে। ব্লাড ক্যান্সার কেন হয়? এর সঠিক কারণ এখনো অস্পষ্ট। তবে এটি নিয়ে চিকিৎসকদের গবেষণা চলমান রয়েছে।

বিভিন্ন ধরনের তেজস্ক্রিয়তার প্রভাবে, রাসায়নিক বর্জ্য, অতিরিক্ত পরিমাণে ধূমপান এবং কৃত্রিম রং সহ কীটনাশক ভাইরাস ইত্যাদির কারণে ব্লাড ক্যান্সার হয়ে থাকে। উপরে উল্লেখ করা বিষয়গুলোর প্রভাবে জিনে মিউটেশন ঘটে যায় ও কোষ বিভাজনের অস্বাভাবিক উল্টাপাল্টা সংকেত প্রবাহিত হয়। ব্লাড ক্যান্সার কোন ধরনের ছোঁয়াচে রোগ নয়।

অনেকের ক্ষেত্রে জেনেটিক কারণে ব্লাড ক্যান্সার হয়ে থাকে। যদি কারো পরিবারের কোনো সদস্যের ব্লাড ক্যান্সার থাকে তাহলে জেনেটিক্স এর কারনে পরিবারের অন্য সদস্যদের ও ব্লাড ক্যান্সার হতে পারে। এছাড়া অতিরিক্ত পরিমাণে ধূমপান করার ফলে ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

এছাড়া রেডিয়েশন থেরাপির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কারণে ব্লাড ক্যান্সার হয়ে থাকে। আমরা অনেকেই রেডিয়েশন থেরাপি নিয়ে থাকি যা অনেক সময়ই ব্যর্থ হওয়ার কারণে মরণব্যাধি ব্লাড ক্যান্সার রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কখনো কখনো ব্লাড ক্যান্সার কোন কোন সংক্রমণের ফলেও হয়ে থাকে। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম সাধারণত তাদের ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়

ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়? এ বিষয়টি সম্পর্কে অবশ্যই অবগত থাকতে হবে। আগে থেকেই ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশ পাই আমরা যদি ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয় হঠাৎ এর লক্ষণগুলো সহজেই নির্ণয় করতে পারি তাহলে খুব সহজে এখান থেকে মুক্তির উপায় গুলো জানতে পারব।

১। ব্লাড ক্যান্সারের অন্যতম একটি লক্ষণ হলো দীর্ঘদিন ধরে জ্বর এবং ঘন ঘন জ্বর হতে থাকে।

২। ব্লাড ক্যান্সার হলে অস্বাভাবিকভাবে রক্তক্ষরণ হতে পারে।

৩। ব্লাড ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হলে রক্তস্বল্পতা এর জন্য দুর্বলতা, খাবারে অরুচি সহ বুকে ধরফর করতে পারে।

৪। ব্লাড ক্যান্সার হলে পায়ের ভেতরে পানি জমে যাওয়া এবং চেহারা ফ্যাকাশে  হয়ে যাওয়ার মত সমস্যা হতে পারে।

৫। ব্লাড ক্যান্সার রোগ হলে অনেকের ক্ষেত্রে ওজন কমে যেতে পারে।

৬। ব্লাড ক্যান্সার হলে শরীর অতিরিক্ত পরিমাণে ক্লান্ত এবং দুর্বল হয়ে যায়। কখনো কখনো শরীরের রক্তশূন্যতা দেখা যায়।

৭। ব্লাড ক্যান্সার হলে শরীর অত্যন্ত পরিমাণে দুর্বল হয়ে যায় এবং শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে।

৮। অনেক সময় পেট ফাঁপা হওয়ার কারণ হতে পারে প্লীহার আকার বৃদ্ধি। এ সমস্যা তীব্র এবং দীর্ঘস্থায়ী লিউকেমিয়া উভয় ক্ষেত্রেই হতে পারে।

ব্লাড ক্যান্সার রিপোর্ট

ব্লাড ক্যান্সার রিপোর্ট আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না। যদি উপরের লক্ষণগুলো প্রকাশ পায় তাহলে আমাদের অবশ্যই ব্লাড ক্যান্সার রিপোর্ট করাতে হবে। এর সাথে সাথে অবশ্যই ব্লাড ক্যান্সার কেন হয়? এর কারণগুলো ও জানতে হবে। রক্তের রসায়ন ইলেক্ট্রোলাইট, চর্বি, প্রোটিন, গ্লুকোজ এবং এনজাইমের মূল্য অনুমান করে, যা লিভার, কিডনি এবং অন্যান্য অঙ্গ কীভাবে কাজ করে তা বুঝতে সাহায্য করে।

কোন অস্বাভাবিকতা পরীক্ষা করার জন্য রক্তের স্মিয়ার করা হয়। সম্পূর্ণ রক্ত ​​গণনা পরীক্ষার জন্য সাদা কোষের পার্থক্য করা হয়। বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে FISH, ফ্লো সাইটোমেট্রি, ইমিউনোফেনোটাইপিং, ক্যারিওটাইপ পরীক্ষা, পলিমারেজ চেইন প্রতিক্রিয়া এবং সংক্রমণ স্ক্রীনিং।

ব্লাড ক্যান্সারের জন্য অস্থি মজ্জা পরীক্ষায় অস্থি মজ্জার আকাঙ্খা, অস্থি মজ্জার বায়োপসি এবং লিম্ফ নোড বায়োপসি অন্তর্ভুক্ত থাকে। ইমেজিং পরীক্ষায় বুকের এক্স-রে, কম্পিউটেড টমোগ্রাফি সিটি স্ক্যান, ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং এমআরআই স্ক্যান, আল্ট্রাসাউন্ড এবং পজিট্রন এমিশন টমোগ্রাফি স্ক্যান অন্তর্ভুক্ত থাকে।

পাঁচটি ভিন্ন ধরনের শ্বেত রক্তকণিকা রয়েছে। একটি সম্পূর্ণ রক্ত ​​গণনা পরীক্ষা শরীরের শ্বেত রক্তকণিকার সংখ্যা নির্ধারণ করে এবং একটি ডিফারেনশিয়াল পরীক্ষার সাথে সামগ্রিক রক্তের গণনা পাঁচটি শ্বেত রক্তকণিকার সঠিক সংখ্যা দেয়। লোহিত রক্তকণিকা এই কোষগুলি ফুসফুস থেকে শরীরের বাকি অংশে অক্সিজেন পরিবহনে সহায়তা করে।

ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায়

ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জানা খুবই জরুরী। কারণ ব্লাড ক্যান্সার হল মরণব্যাধি। আমাদের সবাইকে এই মরণব্যাধি থেকে অবশ্যই বেঁচে থাকতে হবে। বিভিন্ন কারণে আমাদের দেহে ব্লাড ক্যান্সার হতে পারে। ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায় গুলোর নিচে উল্লেখ করা হলো।

আরো পড়ুনঃ গরুর মাংস খাওয়ার উপকারিতা, অপকারিতা এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকি

  • সবুজ শাকসবজি নিয়মিত খেতে হবে
  • সুষম এবং নিরাপদ খাবার
  • শারীরিক ব্যায়াম
  • উন্নত চিকিৎসা
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম

সবুজ শাকসবজি নিয়মিত খেতে হবে - আমরা জানি যে সবুজ শাকসবজির মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্তি পেতে হলে অবশ্যই সবুজ শাকসবজি খাওয়ার প্রতি আগ্রহী হতে হবে। যে সকল শাকসবজিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর পরিমাণ বেশি থাকে তাদের ক্যান্সার প্রতিরোধের ও সক্ষমতা বেশি থাকে।

সুষম এবং নিরাপদ খাবার - অনেক সময় বাইরের অনিরাপদ খাবার খাওয়ার ফলে আমাদের বিভিন্ন রকমের রোগ হতে পারে তার মধ্যে ব্লাড ক্যান্সার অন্যতম একটি। প্যাকেটজাত খাবার এবং দীর্ঘদিন ধরে প্রক্রিয়াজাত খাবার খেলে এ রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই আমাদেরকে অবশ্যই সুষম খাদ্য এবং নিরাপদ খাদ্য খেতে হবে। খাওয়ার আগে খাবারের যাচাই করে নিতে হবে।

শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে - আমরা জানি আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে ব্যায়াম কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ঘরের ভেতরে বসেই অনেকগুলো শারীরিক ব্যায়াম রয়েছে অবশ্যই প্রতিদিন 30 থেকে 40 মিনিট আমাদের এই ব্যায়ামগুলো করা উচিত শরীরের সুস্থতার জন্য।

উন্নত চিকিৎসা নিতে হবে - ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণগুলো দেখা দিলে অবশ্যই উন্নত চিকিৎসা নিতে হবে। কখনো এই রোগকে অবহেলা করা যাবে না। অবহেলা করার কারণে অনেক সময় ছোট থেকে এই রোগ ধীরে ধীরে বড় হয়ে মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়। তাই লক্ষণ দেখা দেওয়ার সাথে সাথেই চিকিৎসা নিতে হবে।

পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমাতে হবে - অনেক সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হওয়ার কারণে ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। পরিমিত ঘুম আমাদের শরীরের জন্য খুবই জরুরী। পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হলে ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা বেড়ে যায়।

ব্লাড ক্যান্সার কত প্রকার

অনেকেই ব্লাড ক্যান্সার কত প্রকার? এ বিষয়টি জানতে চায়। যেহেতু ব্লাড ক্যান্সার নিয়ে আজকে আলোচনা করছে তাই ব্লাড ক্যান্সার কত প্রকার? এ সম্পর্কে জানাটা গুরুত্বপূর্ণ। ব্লাড ক্যান্সার প্রধানত তিন প্রকার। সেগুলোর মধ্যে আবার শ্রেণীবিন্যাস রয়েছে।

ব্লাড ক্যান্সার কত প্রকারঃ

  • লিউকেমিয়া
  • মাইলোমা
  • লিস্ফোমা

লিউকেমিয়া - ব্লাড ক্যান্সারের মধ্যে প্রথম ধরনের ব্লাড ক্যান্সার হলো এটি। এখানে শ্বেত রক্তকণিকার পরিমাণ লোহিত রক্ত কণিকার তুলনায় অনেক বেশি। এটির প্রকার অনেক ধীরে শুরু হয় কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই এটি মারাত্মক আকার ধারণ করে।

মাইলোমা - এই ক্যান্সার রক্ত রস কোষ প্রভাবিত হয় এবং এর ফলে ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কমে যায়। রাজমা সেল থেকে সৃষ্টি হয় এ ধরনের ব্লাড ক্যান্সার।

লিস্ফোমা - লসিকা গ্রন্থি থেকে সৃষ্টি এক ধরনের ব্লাড ক্যান্সার কে বলা হয় লিস্ফোমা। এ ধরনের ব্লাড ক্যান্সার দুই ধরনের হয়ে থাকে। হজকিন ও নন হজকিন লিমফোমা এবং লিমফোব্লাস্টিক লিমফোমা।

ব্লাড ক্যান্সার কি ভাল হয়

সাধারণত যাদের ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে এবং যারা এই রোগের উপসর্গগুলো লক্ষ্য করেছে সাধারণত তারা ব্লাড ক্যান্সার কি ভাল হয়? এ ধরনের প্রশ্ন করে থাকে। আমরা জানি যে ব্লাড ক্যান্সার মানে হলো মরণব্যাধি। সঠিক সময়ে নির্ভুল রোগ নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা নিলে ব্লাড ক্যান্সার ভালো হয়। এবং এটিকে সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।

তবে এর লক্ষণ গুলো প্রকাশ পাওয়ার সাথে সাথে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে। যদি দ্রুত চিকিৎসা না করা হয় তাহলে রোগী ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাবে। কেমোথেরাপি দিয়ে ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসা করা হয়। কোন ধরনের কেমোথেরাপি দিতে হবে এবং ফলাফল কি হবে তা জানার জন্য লিউকেমিয়া এবং লিস্ফোমা পরীক্ষার মাধ্যমে নির্ণয় করতে হবে।

কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার হয়

আমরা যদি, ব্লাড ক্যান্সার কেন হয়? এর কারণ জানতে পারি তাহলে খুব সহজেই কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার হয়? এই বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা পাবো। অনেক সময় আমাদের ব্লাড ক্যান্সার এর প্রাথমিক চিকিৎসা এবং ভালো করার জন্য খাবার অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। সেজন্য আমাদেরকে কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার হয়? সেই সম্পর্কে ধারণা নিতে হবে।

  • প্রক্রিয়াজাত খাবার
  • ধোয়া প্রকৃতির খাবার
  • প্রক্রিয়াজাত মাছ মাংস মাংস
  • অতিরিক্ত লবণ জাতীয় খাবার
  • আলুর চিপস
  • পরিশোধিত সাদা আটা

প্রক্রিয়াজাত খাবার - অনেক সময় ক্যান্সারের অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায় প্রক্রিয়াজাত খাবার। যে সকল খাবার দীর্ঘদিন ধরে প্রক্রিয়াজাত করা হয়ে থাকে সাধারণত সেগুলো আমাদের দেহের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। দীর্ঘদিন ধরে প্রক্রিয়াজাত খাবার খেলে ব্লাড ক্যান্সার হতে পারে।

ধোয়া প্রকৃতির খাবার - অতিরিক্ত পরিমাণে ধূমপান করার ফলে ব্লাড ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। আমরা জানি যে ক্যান্সারের অন্যতম একটি কারণ হলো অতিরিক্ত পরিমাণে ধূমপান। তাই আমাদেরকে অবশ্যই এ ধূমপান থেকে এবং ধোয়া জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে।

প্রক্রিয়াজাত মাছ মাংস - বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রক্রিয়াজাত মাছ মাংস খাবার ফলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অনেকটা বেড়ে যায়। এ ধরনের খাবারে এমন কিছু রাসায়নিক পদার্থ আছে যেগুলো ক্যান্সার সেল জন্ম নেওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি করে।

আরো পড়ুনঃ ডেঙ্গু জ্বর কি? ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিরোধ

অতিরিক্ত লবণ জাতীয় খাবার - অতিরিক্ত লবণ জাতীয় খাবার খাওয়ার ফলে শরীরে বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা যায়। যদি দীর্ঘদিন ধরে এসব খাবার খাওয়া হয় তাহলে শরীরের টিচারের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাই আমাদেরকে অবশ্যই অতিরিক্ত লবণ জাতীয় খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে।

আলুর চিপস - আলুর চিপসে রয়েছে অতিরিক্ত পরিমাণে লবণ ওজন বৃদ্ধি করতে পারে। এর পাশাপাশি আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে লবণে থাকা সোডিয়াম বাড়ায় রক্তচাপ। যেহেতু এগুলো উচ্চ তাপমাত্রায় ভাজা হয় তাই আমাদের শরীরের জন্য ক্ষতিকর।

আমাদের শেষ কথাঃ ব্লাড ক্যান্সার কেন হয় - ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়

প্রিয় পাঠকগণ আজকের এই আর্টিকেলে কি খেলে ব্লাড ক্যান্সার হয়? ব্লাড ক্যান্সার কি ভাল হয়? ব্লাড ক্যান্সার কত প্রকার? ব্লাড ক্যান্সার থেকে মুক্তির উপায়, ব্লাড ক্যান্সার রিপোর্ট, ব্লাড ক্যান্সার হলে কি হয়? ব্লাড ক্যান্সার কেন হয়? এই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি উক্ত বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। যদি না পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে ধন্যবাদ।

1 Comments

Previous Post Next Post